বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং ইউনিসেফ (UNICEF) এর ভূয়সী উদ্দোগের ফলে চিকিৎসা সেবা আজ প্রায় সব দেশে,সবার দুয়ারে দুয়ারে।এই দুই সংগঠনের মুল উদ্দ্যেশ্য হচ্ছে,প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যায় (primary healt care) উন্নত দেশগুলোর সাথে সাথে নিম্নউন্নত দেশগুলোকেও নিশ্চিত করা।
সবার জন্য স্বাস্থ্য _এ অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌছতে সংগঠন দুইটি অঙ্গীকারবদ্ধ।ইতিমধ্যে বিশ্বের প্রায় সব দেশই প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে এ অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌছে গেছে।
এ মুহূর্তে বাংলাদেশের জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা কার্যক্রমকে যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে সবার জন্য স্বাস্থ্য নিশ্চিত করা জাতীয় স্বার্থে অতীব প্রয়োজনীয় ও অত্যাবশ্যকীয়।
""প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা হচ্ছে অত্যন্ত অত্যাবশ্যকীয় ,যা,বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতি এবং যা প্রযুক্তিতে এবং সামাজিকভাবে গ্রহনযোগ্য,এবং তাতে সকল মানুষের সার্বজনীন অধীকার ও স্বতঃস্ফফুর্ত অংশগ্রহন রয়েছে।""
এটি কয়েকটি উপাদানের উপর নির্ভরশীল.........
@ স্বাস্থ্য শিক্ষা এবং খাদ্য ও পুষ্টি @নিরাপদ পানি
@ মৌলিক পরিচ্ছন্নতা ও পয়ঃনিষ্কাশন @মা ও শিশু স্বাস্থ্য
@পরিবার পরিকল্পনা @টিকাদান কর্মসূচী
@স্থানীয় ও সাধারন রোগের নিয়ন্ত্রন ও প্রতিরোধ
@ক্ষত কিংবা আঘাতের চিকিৎসা করা এবং
@ জরুরী ঔষধের পর্যাপ্ত সরবারহ করা
উন্নত দেশগুলোর সাথে তালমিলিয়ে,আজ বাংলাদেশও দূর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে।
তাই আজ বাংলাদেশের কোন শিশুই ধনুষ্টঙ্কার কিংবা পোলিও রোগে মারা যায় না।যক্ষা এখন আমাদের জন্য কোন দুরারোগ্য রোগ নয়।বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যন্ত অঞ্চলেও সরকারি ভাবে যক্ষার চিকিৎসা করা হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন