প্রাথমিক ধারনাঃ
ভিটামিন ই ট্যাবলেটে আছে সিনথেটিক ভিটামিন ই।
এর সম্পূর্ণ কার্যকারিতা এখনও অজানা।তবে একথা প্রমানিত যে,ভিটামিন ই এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেব কাজ করে।
ভিটামিন ই প্রানী দেহের জন্য এক অপরিহার্য উপাদান।
এর অভাবে অপ্রাপ্ত বয়স্কদের ইডিমা,শরীরে জ্বালা,থ্রম্বসিস হতে পারে।
তাছাড়া এর অভাবে প্রাপ্তবয়স্করা ক্রিয়াটিনুরিয়া,মাংস পেশীর দূরবলতা,রক্তের শ্বেত কনিকা কমে যেতে পারে।
তাছাড়া এর অভাবে পুরুষের পুরুষত্ব ক্ষমতা লোপ পেতে পারে।
ভিটামিন ই যকৃতে পরিপাক হয়।এবং প্রাথমিকভাবে বাইল এর মাধ্যমে রেচন হয়।অল্প পরিমানে মূত্রের সাথে বের হয়ে যায়।
উপাদানঃ
প্রতিটি সুগার কোটেড ট্যাবলেটে আছে ভিটামিন ই ইউএসপি ২০০মিঃলিঃ এবং ৪০০মিঃলিঃ গ্রাম।
নির্দেশনাঃ
খাদ্যে ভিটামিন ই এর সম্পুরক হিসেবে কাজ করে।খাদ্যের দুর্বল বিশেষনের জন্য ভিটামিন ই এর অভাব এবং খাদ্যে পলিয়ান্স্যাচুরেটেড স্নেহ পদার্থের আধিক্যহেতু ভিটামিন ই এর প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পায়।
গর্ভ ধারনের সমস্যা,স্টাসিস আলসার,কানেকটিভ টিস্যুর দুর্বলতা,তাছাড়া কোন কোন ক্ষেত্রে পেশির গোলমালের জন্যও ব্যবহার হয়।
সেবন বিধি ও মাত্রাঃ
ভিটামিন ই ২০০মিঃলিঃগ্রামের ক্ষেত্রে,প্রত্যহ ১+০+১ অথবা ০+০+১ আহারের পর চুসে বা পানি দিয়ে গিলে সেব্য।
৪০০মিঃলিঃগ্রামের ক্ষেত্রে ০+০+১ করে আহারের পর সেব্য।
ভিটামিন ই একাধারে ১মাস বা দেড় মাসের বেশি সেবন করা অনুচিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ
ভিটামিন ই সাধারনত সু সহনিয়।
তবে দীর্ঘদিন ব্যবহারে চোখে ঝাপসা দেখা,ডায়রিয়া,মাথা ঝিমুনি,বমি বমি ভাব,পাকস্তলী মোচড়ানোর মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তাছাড়া এটি দীর্ঘদিন সেবনে পুরুষ বা মহিলাদের স্তন বৃদ্ধি পেতে পারে।
বাজারে প্রচলিত ঔষধঃ
বাজারে বিভিন্ন নামে ভিটামিন ই পাওয়া যায়।
যেমন___ ecap,etab,evit,ecovit.
ভিটামিন ই সেবন করার আগে দেহে এর প্রয়োজনীয়তা যাচাই করতে হবে।
তাছাড়াও একজন ভালো বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরী।
ভিটামিন ই ট্যাবলেটে আছে সিনথেটিক ভিটামিন ই।
এর সম্পূর্ণ কার্যকারিতা এখনও অজানা।তবে একথা প্রমানিত যে,ভিটামিন ই এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেব কাজ করে।
ভিটামিন ই প্রানী দেহের জন্য এক অপরিহার্য উপাদান।
এর অভাবে অপ্রাপ্ত বয়স্কদের ইডিমা,শরীরে জ্বালা,থ্রম্বসিস হতে পারে।
তাছাড়া এর অভাবে প্রাপ্তবয়স্করা ক্রিয়াটিনুরিয়া,মাংস পেশীর দূরবলতা,রক্তের শ্বেত কনিকা কমে যেতে পারে।
তাছাড়া এর অভাবে পুরুষের পুরুষত্ব ক্ষমতা লোপ পেতে পারে।
ভিটামিন ই যকৃতে পরিপাক হয়।এবং প্রাথমিকভাবে বাইল এর মাধ্যমে রেচন হয়।অল্প পরিমানে মূত্রের সাথে বের হয়ে যায়।
উপাদানঃ
প্রতিটি সুগার কোটেড ট্যাবলেটে আছে ভিটামিন ই ইউএসপি ২০০মিঃলিঃ এবং ৪০০মিঃলিঃ গ্রাম।
নির্দেশনাঃ
খাদ্যে ভিটামিন ই এর সম্পুরক হিসেবে কাজ করে।খাদ্যের দুর্বল বিশেষনের জন্য ভিটামিন ই এর অভাব এবং খাদ্যে পলিয়ান্স্যাচুরেটেড স্নেহ পদার্থের আধিক্যহেতু ভিটামিন ই এর প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পায়।
গর্ভ ধারনের সমস্যা,স্টাসিস আলসার,কানেকটিভ টিস্যুর দুর্বলতা,তাছাড়া কোন কোন ক্ষেত্রে পেশির গোলমালের জন্যও ব্যবহার হয়।
সেবন বিধি ও মাত্রাঃ
ভিটামিন ই ২০০মিঃলিঃগ্রামের ক্ষেত্রে,প্রত্যহ ১+০+১ অথবা ০+০+১ আহারের পর চুসে বা পানি দিয়ে গিলে সেব্য।
৪০০মিঃলিঃগ্রামের ক্ষেত্রে ০+০+১ করে আহারের পর সেব্য।
ভিটামিন ই একাধারে ১মাস বা দেড় মাসের বেশি সেবন করা অনুচিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ
ভিটামিন ই সাধারনত সু সহনিয়।
তবে দীর্ঘদিন ব্যবহারে চোখে ঝাপসা দেখা,ডায়রিয়া,মাথা ঝিমুনি,বমি বমি ভাব,পাকস্তলী মোচড়ানোর মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তাছাড়া এটি দীর্ঘদিন সেবনে পুরুষ বা মহিলাদের স্তন বৃদ্ধি পেতে পারে।
বাজারে প্রচলিত ঔষধঃ
বাজারে বিভিন্ন নামে ভিটামিন ই পাওয়া যায়।
যেমন___ ecap,etab,evit,ecovit.
ভিটামিন ই সেবন করার আগে দেহে এর প্রয়োজনীয়তা যাচাই করতে হবে।
তাছাড়াও একজন ভালো বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরী।